বরিশাল থেকে প্রকাশিত দৈনিক আজকের তালাস পত্রিকার প্রথম পাতায় “প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে দোকান খোলা রেখেছে কে এই শামীম” শিরোনামে যে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে তা আমার দৃষ্টিগোচর হয়।
মূলত চলামান লকডাউনের জন্য দোকানপাট বন্ধই রয়েছে । দোকানের বেঁচাকেনা বন্ধ তাই দোকানের কিছু রিপেয়ারিং কাজ চলমান ছিল। এই বিষয়টিকে আমার ব্যবসায়িক প্রতিপক্ষরা ভুলভাবে সাংবাদিক ভাইদের কাছে উপস্থাপন করে আমার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করিয়েছেন।
শুধু তাই নয়, প্রকাশিত সংবাদে দোকানে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে বেচাবিক্রির কথাও বলা হয়েছে, যা সম্পূর্ন মিথ্যা এবং বানোয়াট। কারন আমি একজন সচেতন মানুষ। তাছাড়া করোনা মহামারিতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাদের ব্যবসায়ীদের যেভাবে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে তা মেনেই ব্যবসা পরিচালনা করে আসছি। পাশাপাশি জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমান আদালত প্রায়ই আমাদের ব্যবসায়ীদের করোনাকালিন বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিয়ে চলছেন। এরপরও একজন ব্যবসায়ী কিভাবে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে ব্যবসা পরিচালনা করে তা আমার বোধগম্য নয়।
এছাড়াও ১৭নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাঈদ মাহমুদ ও প্রশাসনকে জড়িয়ে মিথ্যা তথ্যও সংবাদে উপস্থাপন করা হয়েছে। পাশাপাশি আমার ব্যক্তিগত ছবি না জানিয়ে সংবাদে সংযুক্ত করা হয়েছে, যা একজন সাংবাদিকের নীতিগত চরিত্র ও আইনের পরিপন্থী। এধরনের ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশে আমার প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুণ্ণ হয়েছে। আমি ওই প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও নিন্দা জ্ঞাপন করছি।
নিবেদক
শামিম হোসেন
প্রোপাইটর মোবাইল মেলা
গির্জামহল্লা বরিশাল