আসন্ন বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচন কে ঘিরে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা নজর কেড়েছে বরিশাল বাসীর। চারপাশে বইছে নির্বাচনী হওয়া। নির্বাচন কে সামনে রেখে প্রচার- প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থীরা।
এরই ধারাবাহিকতায় ৬ নং ওয়ার্ডের সর্ব মহলে এখন চর্চা হচ্ছে কে হতে চলেছেন তাদের জনপ্রতিনিধি?
ওয়ার্ড বাসী বলছেন, শোষণ শাসনের কাউন্সিলর চান না তারা, চান ৬ নং ওয়ার্ড বাসীর কাছের মানুষ। যে এলাকাবাসীর সকল নাগরিক সমস্যা দূর করে উন্নত ও আধুনিক ওয়ার্ড উপহার দেওয়ার জন্য করবে অক্লান্ত পরিশ্রম। এক্ষেত্রে ৬ নং ওয়ার্ড এলাকার সকল স্তরের মানুষের মুখে বারে বারে উঠে আসছে একটি নাম যাকে ওই ওয়ার্ডের সকল শ্রেনীর মানুষ ভালোবাসে তিনি হলেন বর্তমান কাউন্সিলর খাঁন মোঃ জামাল হোসাইন।
নির্বাচনে একই ওয়ার্ড থেকে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও খাঁন মোঃ জামাল তার ভালোবাসা ও বিপদকালীন সময়ে সাধারণ জনগনের পাশে থেকে ওয়ার্ড বাসীর আস্থার আসনে রয়েছে। কর্ম দক্ষতার কারণে এলাকা জুরে ব্যাপক জনসমর্থন রয়েছে। এই নির্বাচনে ব্যাপক জনসমর্থন তাকে নির্বাচিত করতে ভোট ব্যাংক হিসেবে সংরক্ষিত আছে বলে দাবি এলাকাবাসীর।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, আগামী ১২ই জুন ভোট গ্রহন করবে ইসি। ভোট গ্রহণ হবে ইভিএমে।
৬ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা ও ভোটারদের সাথে কথা বলে জানা যায়, তার নানামুখী উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড বিগত দিনে ওয়ার্ড বাসীর নজর কেড়েছে।
। তিনি কাউন্সিলর হয়ে জনসাধারণের সুখে, দুঃখে যেভাবে সহযোগী হয়ে পাশে দাঁড়ায় সাধারণ মানুষ উপলব্ধি করতে পারে। আবার নির্বাচিত হলে কি পরিমাণ উন্নয়ন হতে পারে তা আমরা উপলব্ধি করি। নির্বাচনে খাঁন জামালের বিকল্প নাই। তিনি অবশ্যই কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত হবেন।
তিনি বলেন, ‘আমি নির্বাচিত হওয়ার পর ৬ নং ওয়ার্ডের প্রধান সমস্যা রাস্তা, , ড্রেনেজ সমস্যার ভোগান্তি দূর করতে পেরেছি। উন্নয়ন কাজের পাশাপাশি হাটখোলা হযরত আমানত শাহ জামে মসজিদটির দূস্টি নন্দিত একটি মসজিদ এটাও আমি সভাপতি হওয়ার পর করেছি।
একটি আধুনিক এলাকা হিসেবে গড়ে তুলতে আপনাদের ভালোবাসা, দোয়া ও মুল্যবান ভোট প্রত্যাশা করছি। আমি আশা রাখি আসছে ১২ই জুন আপনাদের মুল্যবান ভোট নিয়ে আপনাদের সেবা করার সুযোগ করে দিবেন। আমি আপনাদের সন্তান তাই আপনাদের পাশে থেকে আজীবন সকলের সেবা করে যেতে চাই।