#

 

#

নিজস্ব প্রতিবেদক ||জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার ১০ নং গারুড়িয়া  ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এসএম জুলফিকার হায়দার ১৯৮৪/১৯৮৫  সাল থেকে ছাত্র রাজনীতি থেকে রাজনীতি শুরু করেন। বিরোধী দল থাকাকালীন অবস্থায় রাজপথে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। তার  গারুড়িয়া ইউনিয়নে ২০১১ সালে বাকেরগঞ্জ ১০ নং গারুড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন করেন এবং বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন। ২০১৬ সালে দলীয় প্রতীক নৌকার কান্ডারী হয়ে নির্বাচন করলে ইউনিয়ন বাসী  তাকে পুনরায় নির্বাচিত করেন এবং তিনি বর্তমানে ১০ নং গারুড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্ব পালন করছে।নির্বাচনে জয়লাভ করার পর থেকে বর্তমান সরকার ও আওয়ামী লীগের উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডে নিজেকে জড়িয়ে রাখেন।
এছাড়া এলাকায় নিজেকে একজন নিষ্ঠাবান চেয়ারম্যান হিসেবে পরিচিতি অর্জনের পাশাপাশি বিভিন্ন অনিয়মের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছেন । যার ফলে সরকারের তৃণমূল মানুষের জন্য সাহায্য সহযোগিতা করে আসায় ইউনিয়নের সাধারণ মানুষ তার সুফল ভোগ করছে। তার আমলে যে সমস্ত উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড হয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, নিজ অর্থায়নে বিলকিস জাহান কলেজের দুই তলা ভবন নির্মাণ করা। যা গত বছর এমপিওভুক্ত হয়েছে। কাঞ্চন সিকদার বিদ্যা নিকেতন মাধ্যমিক  বিদ্যালয় করা,তুলাতুলি নদীর উপর ব্রিজ নির্মাণ, খয়রাবাদ বোয়ালিয়া ব্রিজ পাস করা,নীলগঞ্জ কৃষ্ণকাঠি একটি ব্রিজ পাস করা,কাটাখালি কয়ার চর তিনটে ব্রিজ কাজ পাস করা। নিজ ইউনিয়নে ১১ কিলোমিটার পাকা রাস্তা কাজ করা। ৩০/৩৫ টি কালভার্ট করা,এবং এরি মধ্যে আরে ১০ টি  ব্রিজের  কাজ শেষ  হয়েছে। এবং আরো ১২ টি ব্রীজের  টেন্ডারের অপেক্ষায়। তার আমলে প্রায় ২৫ থেকে ৩০ টি গভীর নলকূপ স্থাপন হয়েছে। খয়রাবাদ বাজার এবং নিলগঞ্জ বাজার উন্নয়নের কাজ করা হয়েছে। ১ হাজার লোক নামাজ পড়ার জন্য আধুনিক মসজিদ নির্মাণ করেছেন।এছাড়াও আরো অনেক উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন কর্মকাণ্ড করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া গৃহহীনদের ঘর ইউনিয়ন বাসীদের মধ্যেই সঠিকভাবে বন্টন  করেছেন। ইউনিয়ন বাসির মধ্যে ভিজিএফ ভিজিডি চাল, বিধবা প্রতিবন্ধী ও বয়স্কদের  ভাতার কার্ড সঠিকভাবে বন্টন করে ইউনিয়ন বাসের মধ্যে। প্রধানমন্ত্রী এবং সিনিয়র নেতা কর্মীদের দিক নির্দেশনা মেনে তার ইউনিয়নকে একটি আধুনিক ইউনিয়ন তৈরি করেছে।যার ফলে আওয়ামী নেতাকর্মীর এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে আস্থা অর্জন করেছে। তার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে ওই ইউনিয়নের রফিকুজ্জামান নামের এক বাসিন্দার সাথে কথা বললে সে জানান,জুলফিকার ভাই চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে আমাদের ইউনিয়ন উন্নয়নের জোয়ারে ভাসছে। নিজ অর্থায়নে অনেককে সাহায্য-সহযোগিতা করে আছে দীর্ঘদিন যাবৎ। আমি এখন অব্দি দেখিনি তার কাছে গিয়ে কেউ খালি হাতে ফিরে এসেছে। তার আমলে যে সমস্ত উন্নয়ন কর্মকান্ড হয়েছে তা বিগত আমলে আমরা দেখিনি।এ ব্যাপারে রানী বেগম জানান, গরিব দুঃখী অসহায় হতদরিদ্রদের বন্ধু চেয়ারম্যান জুলফিকার।এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান জুলফিকার জানান,আমি যতদিন বেঁচে আছি ১০ নং গারুড়িয়া ইউনিয়ন বাসীর খেদমত করে যাব। পৌর মেয়র বলেন, নির্বাচন সামনে থাকায় একটি গ্রুপ নানা অপপ্রচার চালাচ্ছে। কিন্তু তাতে দলের কিছু হবে না।সরকারের উন্নয়ন সাধারণ মানুষের দারগোড়ায় পৌঁছে গেছে। সাধারণ মানুষ আমাদের পাশে আছে।

#

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here