কিন্তু কি করবো এতিমদের তো না খেয়ে রাখতে পারিনা। তিনি আরো বলেন, এখানে কেউর বাবা নেই। আবার কেউর মা নেই এবং দুনিয়ায় কেউ নেই এরকমের ছাত্রও আছে কয়েকজন। এদের নিয়েই চলছে আমার জীবন। তবে এদের দেখা শুনা করার জন্য নিজের পৈত্তিক সম্পত্তি বিক্রি করে এদের নিয়েই আছি।
তিনি কান্না জড়িত কন্ঠে আরো বলেন, এরাই হলো আমার জীবন। জীবনে যেতদিন বাঁচবো এদের নিয়েই বাচবো। তাই এদের মা-বাবা জীবিত থাকতে যে কাজ গুলো সন্তানদের জন্য করতো সেগুলো আমি করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। তিনি আরো বলেন, এই পলাশপুরে প্রথমে ছোট একটি ভাঙ্গা ঘরে শুরু হয় এতিদের ইসলাম শিক্ষা।
পরে মন্ত্রী আবুল হাসানত আবদুল্লাহ্ সাহেব এবং তার ছেলে মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ্ এতিম শিশুরা কষ্ঠের আছে খবর শুনে মন্ত্রী আবুল হাসানত আবদুল্লাহ সাহেব একটি ভবন করে দেয়। ভবনের এক তলার কাজ শেষ। কিন্তু ছাত্র বেড়ে যাওয়ার কারনে তাদের বর্তমানে থাকার স্থান সংকট হয়ে পড়েছে।