#

(বরগুনা সংবাদদাতা):
বরগুনার বামনা উপবজেলার ডৌয়াতলা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের আনোয়ার জোমাদ্দারের স্ত্রী শিমুল বেগম(৫০) এর কান বাশের কঞ্চিতে ফাটলেও প্রতি পক্ষ আমির জোমাদ্দারের পুত্র ও চৌকিদার খালেদার শ্বামী মোঃ রফিকের কথা বলা হচ্ছে সে কানে কোপ দিয়েছে।
ঘটনার বিবরণে জানা যায় শিমুল বেগমের স্বামী মোঃ আনোয়ার হোসেন জোমাদ্দার ও রফিকের বাবা আপন ভাই। তাদের মধ্যে জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিন বিরোধ চলে আসছে এবং কোর্টে ও থানায় বিভিন্ন মামলা মোকার্দ্দমা রয়েছে। উভয় পক্ষের মধ্যে শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য বামনা থানার অফিসার ইনচার্জ বশিরুল আলম গত শনিবার ঘটনা স্থলে যান এবং উভয় পক্ষকে শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার নির্দেশ দিয়ে চলে আসার কিছুক্ষণ পরই তারা উভয় পক্ষ ঝগড়ায় লিপ্ত হন। এ সময় বৃদ্ধ শিমুল বেগমের কান বাশের কন্চিতে কেটে যায়। পরে রফিক কে ফাসিয়ে দেওয়ার জন্য তার চাচাতো ভাই আলামীন নাটক তৈরি করে এবং বলে রফিক কোপ দিয়েছে।তবে স্বাক্ষী প্রমানে সত্যতা পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া শিমুল বেগমকে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীনের যে ছাড় পত্র আনা হয়েছে তা ভুয়া তৈরি করা বলে জানা যায়।
রফিক বলেন আলামীন আমার চাচাতো ভাই তাদের সাথে জমি জমা নিয়ে বিরোধ আছে। শিমুল বেগম আমার আপন চাচী তাকে আমি কোপ দেই নি।তার কান বাশের কঞ্চিতে কাটছে।আমাকে ফাসানোর জন্য মিথ্যা বলা হচ্ছে এবং চাচীকে বরিশাল হাসপাতালে না নিয়ে আত্বীয়দের বাড়ী রেখে ভুয়া ছাড়পএ তৈরি করে লোক জনকে দেখানো হচ্ছে।
আলমীন বলে রফিকদের সাথে আমাদের জমিজমা নিয়ে বিরোধ আছে।তাই নিয়ে তাদের সাথে ঝগড়া ঝাটির সময় রফিক আমার চাচীর কানে কোপ দেয়।তাকে বরিশাল থেকে চিকিৎসা করিয়ে বাড়ী আনছি।আমরা আইনের আশ্রয় নিবো।

#

বামনা থানার অফিসার ইনচার্জ বশিরুল আলম বলেন এখন পর্যন্ত কেউ থানায় অভিযোগ দেয়নি অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

#

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here