নিজেস্ব প্রতিবেদকঃ ষড়িশার মধ্যে যদি ভূত থাকে তা হলে ভূত ছাড়াবে কোন ওঝা।এমনিই বির্তকিত কর্মকান্ডে ঘটাচ্ছে বরিশাল মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।গত ২৬ অাগষ্ট নগরীর ৯ ওয়ার্ড রসূলপুর কলোনীতে একটি মাদক বিরুদ্ধে অভিযানকে কেন্দ্র করে এ প্রশ্ন বৃদ্ধ হয়েছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।অভিযানের সময় অাসামীর কাছ থেকে ১ কেজি ৫শ গ্রাম গাজা উদ্ধার করলেও ৫০ হাজার টাকা ঘুষ বানিজ্যে মাধ্যেমে দেড় কেজি ১শ গ্রামে রুপ নিল।এবং ঘটনার ওই দিনই মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিদর্শক মোঃ কায়সার উদ্দিন বাদী হয়ে মোঃ হাফিজুল ইসলামকে অাসামী করে মাদক অাইনের ৩৬(১)এর১৯(ক) ধারায় মামলা করে অাদালতে চালান দেয়া।কিন্ত প্রশ্ন থেকেই যায় বাকি ১৪শ গ্রাম গাজাঁ গেল কই?গত ২৯ অাগষ্ট অাসামীর স্ত্রী রোজীনা ক্ষোভের বলেন অামার স্বামী মাদক বিক্রেতা তার কাছ থেকে দেড় কেজি গাজাঁ উদ্ধার করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক এনায়েত হোসেনের নেতৃত্বে এ,এস,অাই ফারুক,সদস্য অাজিজ সহ ৯ জনের একটি টিম।কিন্ত ১শ গ্রাম গাজাঁ দিয়ে অাদালতে চালান দেয়।এবং অামাকে মারধর ও ৫০ হাজার টাকা নেয় অামার কাছ থেকে।যেখানে অাইনের লোকেরা অামার স্বামীকে সুপথে ফিরিয়ে অানবে কিন্ত এ দেখি ষরিসার মধ্যে ভূত।অভিযোগের বিষয় জানতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের এ.এস.অাই ফারুকের মোবাইল ফোন দেয়া হলে সংযোগ পাওয়া যায় নি।