ঝালকাঠির তারাবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি স্কুল ‘বন্ধ করে’ তার ছেলের বৌভাতের অনুষ্ঠান করেছেন।
এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।
তবে প্রধান শিক্ষক মো. শহীদুল ইসলাম খান দাবি করেন, “স্কুল খোলা ছিল। একটি ক্লাস নিয়ে পরে স্কুল ছুটি দেওয়া হয়েছে।”
প্রধান শিক্ষকের বাড়ি স্কুলের পাশে।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, শনিবার স্কুলে গিয়ে তারা দেখেন ক্লাসরুমে তালা দেওয়া। গ্রন্থাগার ও শিক্ষকদের কক্ষ বন্ধ। পরে তারা বাড়ি ফিরে যান।
দশম শ্রেণির একজন শিক্ষার্থীর অভিভাবক বলেন, করোনাভাইরাস মহামারীতে দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকায় লেখাপড়ার অনেক ক্ষতি হয়েছে। এর মধ্যে স্কুল খোলার শুরুতেই প্রধান শিক্ষকের ছেলের বিয়েতে স্কুল বন্ধ করে দেওয়া হয়। তাও আবার পূর্বঘোষণা ছাড়াই।
তবে শিক্ষা দপ্তরে কোনো অভিভাবক অভিযোগ দেয়নি।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা একেএম হারুন অর রশীদ বলেন, তিনি বিষয়টি শোনার পর খোঁজখবর নিয়ে দেখছেন।