নিজস্ব প্রতিবেদক ‍॥ বরিশাল নগরীর পলাশপুর ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ৭ নম্বর সড়কের গুচ্ছগ্রামের মধ্য কালবার্ড সংলগ্ন রহমানিয়া কিরাতুল কুরআন হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার দ্বিতীয় তলার ছাদ ঢালাইর কাজ শেষ হলেও এখনও বাকি রয়েছে ৪র্থ তলার নির্মাণসহ ভবনের বাকি কাজ।

এদিকে ভবনের নির্মান কাজ অন্যদিকে এতিম শিশুদের প্রতিদিনের খাবার যোগার করতে বর্তমানে সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে কতৃপক্ষের। খাবার এবং অর্থের চিন্তায় দিন কাটাচ্ছে মাদ্রাসার কর্তৃপক্ষ।

তবে এতিম শিশুদের নিয়ে চিন্তার শেষ নেই মাদ্রাসার পরিচালক ফিরোজীর। তিনি সারাদিন ভাবছেন মাদ্রাসাটির উন্নয়ন কাজ নিয়ে। তার পরও পিছু পা দেননি তিনি ইতিমধ্যে মাদ্রাসা ভবনের তৃতীয় তলার ছাদ ঢালাইয়ের কাজ সম্পূর্ন করেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বেশ কিছু দিন ধরে এতিম শিশুরা কষ্ঠে দিন কাটাচ্ছে।

মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মাওলানা নুরুল ইসলাম ফিরোজী জানায়, এতিম শিশুদের দেখবাল করার জন্য নিজের পৈত্তিক সম্পতি বিক্রি করে ২০১৫ সালে পলাশপুর এলাকায় একটি ছোট ঘর ভাড়া নিয়ে প্রায় ৩০ জন এতিম শিশুদের নিয়ে ওই এলাকায় মাদ্রাসা চালু করি। ২০১৭ সালে ওই ঐলাকার ৭ নম্বর সড়কের গুচ্ছগ্রাম

 

সংলগ্ন এলাকায় রহমানিয়া কিরাতুল কুরআন হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার জন্য একটি ভাঙ্গা ঘরসহ ২ শতাংশ জমি কিনে মাদ্রাসা চালিয়ে আসি। হাঠৎ এতিমদের কষ্ঠ দেখে সংবাদকর্মীরা বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় সচিত্র ফিচার প্রকাশিত করলে তা নজরে আসে মন্ত্রী আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর এমপি’র। পরে মন্ত্রী আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ সহযোগীতায় এতিমদের থাকার জন্য জমি ও ভবন হয়। কিন্তু বর্তমানে ছাত্র বেড়ে যাওয়ার কারনে ছাত্রদের খাওয়া দাওয়ায় খুব সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে।

তিনি আরো বলেন, দ্বিতীয় তলার ছাদ ঢালাইর কাজ সম্পূর্ন হলেও চার পাশে দেয়াল ও জানালা না থাকায় ছাত্রদের দ্বিতীয় তলায় নিতে পারছি না। মাদ্রাসার বাকি কাজ সম্পূর্ন করতে হলে রড, ইট, বালু, সিমেন্ট ও অর্থের প্রয়োজন। সংবাদকর্মীদের প্রশ্নে কেঁদে কেদেঁ তিনি বলেন, এটা বস্তি এলাকা, এখানের মানুষ দিন আনে দিন খায়। তাদের নিজের খাবার যোগার করতেই কষ্ট হচ্ছে। তারা মাদ্রাসায় সহযোগীতা করবে কি ভাবে।

এতিমদের জন্য আমার পৈত্তিক সম্পতি বিক্রি করেছি। এবং কি মাদ্রাসার উন্নয়ন কাজের বিভিন্ন এনজিও’র কাছ থেকে লোন নিয়ে কাজ চালিয়েছি। বর্তমানে এনজিও সমিতির কাছেও অনেক টাকার দেনায় আছি। মাদ্রাসায় শতাধিকের বেশি ছাত্র রয়েছে। তাদের তিন বেলা খাবার ও শিক্ষকদের বেতন দিতে বর্তমানে হিমশিম খাচ্ছি। এর মধ্যে মাদ্রাসায় নেই কোন চাল, ডালসহ কোন প্রকারের খাবার।

তাই টেনশনেই আমার দিন পার হচ্ছে। স্থানীয়রা বলেন- এই মাদ্রাসাটির ৪ তলা ভবনের কাজ চলছে। তবে এখন পর্যন্ত দ্বিতীয় তলার কাজ হয়েছে তাই এতিমখানাটির এতিম শিশুদের পাশে সমাজের বিত্তবানদের এগিয়ে আসার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন তারা। বর্তমানে মাদ্রাসাটিতে অর্থ, ইট, সিমেন্ট সহ খাবার সংকট থাকার কারনে বন্ধ হয়ে আছে উন্নয়ন কাজ। অর্থর জন্য চিন্তায় রয়েছেন মাদ্রাসার পরিচালক ফিরোজী। এক কথায় বলা যাচ্ছে বর্তমানে কষ্টে জীবন-যাপন করছে এতিমখানার শিশুরা।

সমাজের বিত্তবানরা এগিয়ে আসলে এই অসহায় শতাধিক এতিম শিশুর মুখে আনন্দের হাসি ফুটবে বলে দাবি তাদের। মাদ্রাসার এতিম শিশুদের চাল, ডাল, খাবার দিয়ে সাহায্য করতে পারেন। অথবা মাদ্রাসার উন্নয়ন মূলক কাজের জন্যও ইট, বালু, রড, সিমেন্ট বা অর্থ দিয়ে সাহায্য করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন মাদ্রাসার কতৃপক্ষ।

সাহায্যে দিতে মাদ্রাসার বিকাশ নাম্বার ০১৯২৪৬১২৯১৮ অথবা পলাশপুর রহমানিয়া ক্বিরাতুল কুরআন হাফিজি মাদরাসা নামে আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, গির্জামহল্লা বরিশাল শাখার সঞ্চায়ী হিসাব নং ০১০১১২০১২৬৪৫৪ যোগাযোগ করে সাহায্য পাঠাতে পারেন

নগরীর ভাটিখানা জোড় মসজিদ এলাকায় কথিত সৌদি প্রবাসী জাকারিয়া সোহাগ নামে এক সন্ত্রাসী দৈনিক সাহসী সংবাদ পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মোঃনিয়াজ শেখ কে লাঞ্চিত ও মারধর করে।

বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে নগরী ভাটিখানা জোড় মসজিদের সামনে ঘটনাটি ঘটে।এবিষয় বরিশাল সাংবাদিক মহল তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

জানাযায়, এক সময় জাকারিয়া রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলো। পরবর্তীতে এলাকায় নানা অপরাধ মুলক কর্মকান্ড ও মাদকাসক্ত হয়ে পরে এবং তার পরিবারের পক্ষ থেকে তাকে জেল হাফাজতেও দেয়া হয়।এরপর তার উপর বিভিন্ন মহলের চাপ আসলে গা-ঢাকা দেয় এবং কিছু দিন পর দেশ ত্যাগ করে সৌদি পাড়ি জমায়।

এবিষয় ভুক্তভোগী নিয়াজ জানায়, জাকারিয়া ও আমি পূর্ব পরিচিত। একসময় আমরা একএে বরিশাল মহানগর ছাএলীগ এর রাজনীতির করতাম।পরবর্তীতে ভুক্তভোগী আমি সাংবাদিকতা পেশায় লিপ্ত হই এবং বরিশাল জেলা আইনজীবী সমিতির সম্পাদক,৭নং ওর্য়াডের কাউন্সিলর এ্যাড : রফিকুল ইসলাম সাথে এলাকায় বিভিন্ন সমাজ সেবামূলক কর্মকান্ডে সময় দিয়ে আসছি।

তিনি আরো বলেন,বৃহস্পতিবার জাকারিয়া আমাকে রাত ৩:৫১ তে দুইবার এবং ৪:০৯ একবার ফোন দেয়। এসময় আমার বাচ্চা পাশে ঘুমানোর কারনে ফোন না ধরে কেটে দেই।পরবর্তীতে সে আবারো ফোন দেয় এবং তখন বাধ্য হয়ে ফোন কেটে দিয়ে সাইলেন মুডেকরে রাখি। বৃহস্পতিবার জোড় মসজিদের সামনে থেকে যাওয়ার পথে জাকারিয়া সাথে দেখা হয় এবং তাকে বলি একটা সুস্থ লোক কি রাত্র চারটার সময় কাউকে ফোন দেয় এ কথা বলায় জাকারিয়া বিভিন্ন অকথ্য ভাষায় কথা বলে।
এক কথায় দুই কথায় জাকারিয়া বলে, তুই আমার ফোন এবং আমার ফ্যামিলির লোকের ফোন রাত্র তিনটার সময় ট্রাকিং করো তার প্রমান আছে আমার কাছে।একথা বলে সে আমার শার্টের কলার ধরে এবং বুকে, পিঠে সহ শরীরের বিভিন্ন জায়গা কিল ঘুসি দেয়। এক পর্যায়ে স্থানীয় কিছু লোক এগিয়ে আসে এবং জাকারিয়াকে বোঝানোর চেষ্টা করে।

পরবর্তীতে ভুক্তভোগী নিয়াজ কথা না বাড়িয়ে সোজা থানার সামনে উপস্থিত হন এবং বিষয়টি বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার সাইফুল ইসলাম পিপিএমকে অবগত করেন।

তিনি কাউনিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানালে সে তাৎক্ষণিক ফোর্স পাঠিয়ে জাকারিয়া সোহাগকে থানায় নিয়ে আসে এবং উভয়ের কথা শুনে জাকারিয়া সোহাগকে ওয়ারনিং দিয়ে দুজনকে সমঝোতা করিয়ে দেন।

কিন্তু থানা থেকে বের হওয়ার কিছু সময় পর এই হামলার আসল রহস্য বের হয়ে আসে।

বিস্তারিত আসছে,,,,,,,,,

 

আসন্ন বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচন কে ঘিরে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা নজর কেড়েছে বরিশাল বাসীর। চারপাশে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। নির্বাচন কে সামনে রেখে প্রচার- প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থীরা।
এরই ধারাবাহিকতায় ৬ নং ওয়ার্ডের সর্ব মহলে এখন চর্চা হচ্ছে কে হতে চলেছেন তাদের জনপ্রতিনিধি?

ওয়ার্ড বাসী বলছেন, শোষণ শাসনের কাউন্সিলর চান না তারা, চান ৬ নং ওয়ার্ড বাসীর কাছের মানুষ। যে এলাকাবাসীর সকল নাগরিক সমস্যা দূর করে উন্নত ও আধুনিক ওয়ার্ড উপহার দেওয়ার জন্য করবে অক্লান্ত পরিশ্রম। এক্ষেত্রে ৬ নং ওয়ার্ড এলাকার সকল স্তরের মানুষের মুখে বারে বারে উঠে আসছে একটি নাম যাকে ওই ওয়ার্ডের সকল শ্রেনীর মানুষ ভালোবাসে তিনি হলেন বর্তমান কাউন্সিলর খাঁন মোঃ জামাল হোসাইন।

নির্বাচনে একই ওয়ার্ড থেকে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও খাঁন মোঃ জামাল তার ভালোবাসা ও বিপদকালীন সময়ে সাধারণ জনগনের পাশে থেকে ওয়ার্ড বাসীর আস্থার আসনে রয়েছে। কর্ম দক্ষতার কারণে এলাকা জুরে ব্যাপক জনসমর্থন রয়েছে। এই নির্বাচনে ব্যাপক জনসমর্থন তাকে নির্বাচিত করতে ভোট ব্যাংক হিসেবে সংরক্ষিত আছে বলে দাবি এলাকাবাসীর।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, আগামী ১২ই জুন ভোট গ্রহন করবে ইসি। ভোট গ্রহণ হবে ইভিএমে।

৬ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা ও ভোটারদের সাথে কথা বলে জানা যায়, তার নানামুখী উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড বিগত দিনে ওয়ার্ড বাসীর নজর কেড়েছে।

। তিনি কাউন্সিলর হয়ে জনসাধারণের সুখে, দুঃখে যেভাবে সহযোগী হয়ে পাশে দাঁড়ায় সাধারণ মানুষ উপলব্ধি করতে পারে। আবার নির্বাচিত হলে কি পরিমাণ উন্নয়ন হতে পারে তা আমরা উপলব্ধি করি। নির্বাচনে খাঁন জামালের বিকল্প নাই। তিনি অবশ্যই কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত হবেন।

তিনি বলেন, ‘আমি নির্বাচিত হওয়ার পর ৬ নং ওয়ার্ডের প্রধান সমস্যা রাস্তা, , ড্রেনেজ সমস্যার ভোগান্তি দূর করতে পেরেছি। উন্নয়ন কাজের পাশাপাশি হাটখোলা হযরত আমানত শাহ জামে মসজিদটির দূস্টি নন্দিত একটি মসজিদ এটাও আমি সভাপতি হওয়ার পর করেছি।

। একটি আধুনিক এলাকা হিসেবে গড়ে তুলতে আপনাদের ভালোবাসা, দোয়া ও মুল্যবান ভোট প্রত্যাশা করছি। আমি আশা রাখি আসছে ১২ই জুন আপনাদের মুল্যবান ভোট নিয়ে আপনাদের সেবা করার সুযোগ করে দিবেন। আমি আপনাদের সন্তান তাই আপনাদের পাশে থেকে আজীবন সকলের সেবা করে যেতে চাই।

 

আসন্ন বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচন কে ঘিরে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা নজর কেড়েছে বরিশাল বাসীর। চারপাশে বইছে নির্বাচনী হওয়া। নির্বাচন কে সামনে রেখে প্রচার- প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থীরা।
এরই ধারাবাহিকতায় ৬ নং ওয়ার্ডের সর্ব মহলে এখন চর্চা হচ্ছে কে হতে চলেছেন তাদের জনপ্রতিনিধি?

ওয়ার্ড বাসী বলছেন, শোষণ শাসনের কাউন্সিলর চান না তারা, চান ৬ নং ওয়ার্ড বাসীর কাছের মানুষ। যে এলাকাবাসীর সকল নাগরিক সমস্যা দূর করে উন্নত ও আধুনিক ওয়ার্ড উপহার দেওয়ার জন্য করবে অক্লান্ত পরিশ্রম। এক্ষেত্রে ৬ নং ওয়ার্ড এলাকার সকল স্তরের মানুষের মুখে বারে বারে উঠে আসছে একটি নাম যাকে ওই ওয়ার্ডের সকল শ্রেনীর মানুষ ভালোবাসে তিনি হলেন বর্তমান কাউন্সিলর খাঁন মোঃ জামাল হোসাইন।

নির্বাচনে একই ওয়ার্ড থেকে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও খাঁন মোঃ জামাল তার ভালোবাসা ও বিপদকালীন সময়ে সাধারণ জনগনের পাশে থেকে ওয়ার্ড বাসীর আস্থার আসনে রয়েছে। কর্ম দক্ষতার কারণে এলাকা জুরে ব্যাপক জনসমর্থন রয়েছে। এই নির্বাচনে ব্যাপক জনসমর্থন তাকে নির্বাচিত করতে ভোট ব্যাংক হিসেবে সংরক্ষিত আছে বলে দাবি এলাকাবাসীর।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, আগামী ১২ই জুন ভোট গ্রহন করবে ইসি। ভোট গ্রহণ হবে ইভিএমে।

৬ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা ও ভোটারদের সাথে কথা বলে জানা যায়, তার নানামুখী উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড বিগত দিনে ওয়ার্ড বাসীর নজর কেড়েছে।

। তিনি কাউন্সিলর হয়ে জনসাধারণের সুখে, দুঃখে যেভাবে সহযোগী হয়ে পাশে দাঁড়ায় সাধারণ মানুষ উপলব্ধি করতে পারে। আবার নির্বাচিত হলে কি পরিমাণ উন্নয়ন হতে পারে তা আমরা উপলব্ধি করি। নির্বাচনে খাঁন জামালের বিকল্প নাই। তিনি অবশ্যই কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত হবেন।

তিনি বলেন, ‘আমি নির্বাচিত হওয়ার পর ৬ নং ওয়ার্ডের প্রধান সমস্যা রাস্তা, , ড্রেনেজ সমস্যার ভোগান্তি দূর করতে পেরেছি। উন্নয়ন কাজের পাশাপাশি হাটখোলা হযরত আমানত শাহ জামে মসজিদটির দূস্টি নন্দিত একটি মসজিদ এটাও আমি সভাপতি হওয়ার পর করেছি।

একটি আধুনিক এলাকা হিসেবে গড়ে তুলতে আপনাদের ভালোবাসা, দোয়া ও মুল্যবান ভোট প্রত্যাশা করছি। আমি আশা রাখি আসছে ১২ই জুন আপনাদের মুল্যবান ভোট নিয়ে আপনাদের সেবা করার সুযোগ করে দিবেন। আমি আপনাদের সন্তান তাই আপনাদের পাশে থেকে আজীবন সকলের সেবা করে যেতে চাই।

 

 

আসন্ন বরিশাল সিটি করপোরেশন  নির্বাচন কে ঘিরে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা নজর কেড়েছে বরিশাল বাসীর। চারপাশে বইছে নির্বাচনী হওয়া। নির্বাচন কে সামনে রেখে  প্রচার- প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থীরা।

 

এরই ধারাবাহিকতায় ৪ নং ওয়ার্ডের সর্ব মহলে এখন চর্চা হচ্ছে কে হতে চলেছেন তাদের নতুন জনপ্রতিনিধি?

 

ওয়ার্ড বাসী বলছেন, শোষণ শাসনের কাউন্সিলর চান না তারা, চান ৪ নং ওয়ার্ড বাসীর কাছের মানুষ। যে এলাকাবাসীর সকল নাগরিক সমস্যা দূর করে উন্নত ও আধুনিক ওয়ার্ড উপহার দেওয়ার জন্য করবে অক্লান্ত পরিশ্রম। এক্ষেত্রে ৪ নং ওয়ার্ড  এলাকার সকল স্তরের মানুষের মুখে বারে বারে উঠে আসছে একটি নাম যাকে ওই ওয়ার্ডের  সকল শ্রেনীর মানুষ ভালোবাসে তিনি হলেন ছাত্র নেতা সৈয়দ শামসুদোহা আবিদ।

 

নির্বাচনে একই ওয়ার্ড থেকে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও শামসুদোহা আবিদ তার ভালোবাসা ও বিপদকালীন সময়ে সাধারণ জনগনের পাশে থেকে ওয়ার্ড বাসীর আস্থার আসনে রয়েছে। কর্ম দক্ষতার কারণে এলাকা জুরে ব্যাপক জনসমর্থন রয়েছে। এই নির্বাচনে ব্যাপক জনসমর্থন শামসুদোহা আবিদ কে নির্বাচিত করতে ভোট ব্যাংক হিসেবে সংরক্ষিত আছে বলে দাবি এলাকাবাসীর।

 

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, আগামী ১২ই জুন  ভোট গ্রহন করবে ইসি।  ভোট গ্রহণ হবে ইভিএমে।

 

৪ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকার  বাসিন্দা ও ভোটারদের সাথে কথা বলে জানা যায়, তার নানামুখী জনসেবা মূলক কর্মকান্ড বিগত দিনে ওয়ার্ড বাসীর নজর কেড়েছে।

 

। তিনি কাউন্সিলর না হয়েও জনসাধারণের সুখে, দুঃখে যেভাবে সহযোগী হয়ে পাশে দাঁড়ায় সাধারণ মানুষ উপলব্ধি করতে পারবে উনি কাউন্সিলর হলে কি পরিমাণ উন্নয়ন হতে পারে তা আমরা উপলব্ধি করি।  নির্বাচনে শামসুদোহা আবিদের বিকল্প নাই। তিনি অবশ্যই কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত হবেন।

 

কাউন্সিলর প্রার্থী শামসুদোহা আবিদ বলেন, ‘আমি শুধু কাউন্সিলর হতে নয় ওয়ার্ডবাসীর সেবক হয়ে সাধারণ মানুষের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে চাই। একটি আধুনিক এলাকা হিসেবে গড়ে তুলতে আপনাদের ভালোবাসা, দোয়া ও মুল্যবান ভোট প্রত্যাশা করছি। আমি আশা রাখি আসছে ১২ই জুন  আপনাদের মুল্যবান ভোট নিয়ে আপনাদের সেবা করার সুযোগ করে দিবেন। আমি আপনাদের সন্তান তাই আপনাদের পাশে থেকে আজীবন সকলের সেবা করে যেতে চাই।

 

বরিশাল বিআইডব্লিউটিএ আয়ত্তে থাকা সকল ঘাটগুলো নিয়ে নিলাম চলছে বেশ কিছুদিন যাবৎ। ইতিমধ্যে টেন্ডার ও জমা দিয়েছেন বেশ কিছু ইজারাদাররা। সদর উপজেলা লাহারহাট ফেরিঘাট পার্কিং এর টেন্ডার জমা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেও জমা দিতে পারেননি ছাত্রলীগ নেতা সুজন।

বরিশাল সদর উপজেলা ছাত্রলীগের  সাধারন সম্পাদক আশিকুর রহমান সুজনকে টেন্ডার প্রদানে বাধা দেয় দূর্বৃত্তরা। সুজন সদর উপজেলা লাহার হাট ফেরিঘাট পার্কিং-এর বর্তমান ইজারাদার। সোমবার দুপুর ১২.৩০ মিনিটে ছাত্রলীগ নেতা সুজন বরিশাল বিআইডব্লিউটিএ টেন্ডার বক্সে লাহার হাট ফেরিঘাটের টেন্ডার জমা দেওয়ার জন্য বরিশাল লঞ্চঘাট টার্মিনালে প্রবেশ করলে প্রায় দুইশত যুবক তাকে পথ গতিরোধ করে এবং টেন্ডার জমা না দেওয়ার জন্য হুমকি প্রদান করে । কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে সুজনকে ঘেরাও করে টেন্ডার প্রদানে বাধা দেওয়া প্রায় দুইশত যুবক। সর্বশেষ পরিস্থিতি সামাল দিতে টেন্ডার জমা না দিয়ে সেখান থেকে চলে যায় ছাত্রলীগ নেতা সুজন ।

সুজন জানায় মঙ্গলবার সকালে আমি লাহারহাট ফেরিঘাট পার্কিং-এর টেন্ডার ড্রপ করতে যাই এবং সেখানে আমি একাই যাই যার কারনে আমাকে সেখানে উপস্থিত হওয়ার পর প্রায় দুইশত তরুন উপর মহলের একজন মন্ত্রীর নাম বলে আমাকে টেন্ডার প্রদানে বাধা দেয় এবং আমি টেন্ডার জমা দিতে না পেরে সেখান থেকে ফিরে আসি। ছাত্রলীগ নেতা সুজন বলেন কাউনিয়া যুবলীগ নেতা জিহাদ এবং শ্রমিক নেতা শুক্কর এর নেতৃত্তে এসব কর্মকান্ড ঘটেছে।

সুজন আরো বলেন, এ বিষয়ে বন্দর কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক’কে ফোন দিলে তিনি বলেন যার নামে শিডিউল তাকে উপস্থিত থেকে টেন্ডার জমা দিতে হবে।

এরকম কোন নিয়ম আগে ছিলোনা। কারন বিগত বছরগুলোতে আমি শিডিউল এভাবেই জমা দিয়েছি। প্রতি বছরের ন্যায় এবছর ও আমি শিডিউল নিজের নামে না কিনে একটি কোম্পানির নামে শিডিউল ক্রয় করেছি। এখন আমি যার নামে শিডিউল কিনেছি সে মূলত ঢাকা থাকে।

সুজন বলেন, আমি একজন ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক হয়েও কেন আমি টেন্ডার ড্রপ করতে পারলাম না আমি কোন চাঁদাবাজি করিনা এবং আমার নেতা আমাকে চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজি শিখায়নি! কি আমার অপরাধ।

আমি বর্তমানে সেখানকার রানিং ইজারাদার আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে এর বিচার চাই।

এ বছর সুজন চুয়াত্তর লক্ষ ৯০ হাজার টাকার দরপত্র দিয়ে লাহার হাট ফেরিঘাট পার্কিং-এ টেন্ডার ড্রপের কার্যক্রম করেন। এর আগেও সুজন বরিশাল সদর উপজেলা লাহার হাট ফেরিঘাট পার্কিং এর ইজারাদার ছিল।

 

আইনে নিষেধাজ্ঞা থাকার পরও বরিশালের বিভিন্ন এলাকায় বাগদা ও গলদা চিংড়ির রেনুপোনা আহরণ করছে একটি চোরাচালান চক্র। প্রতিদিন অন্তত অর্ধকোটি টাকার রেনুপোনা চালান হচ্ছে খুলনা বিভাগে। প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রক দপ্তরকে ম্যানেজ করে রেনুপোনা চোরাচালানের এই অভিযোগ উঠেছে। অনুসন্ধানে সংঘবদ্ধ দলটির নেতৃত্বে নাম পাওয়া যায় টুঙ্গিপাড়ার টুলু মিয়া। জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত বরিশালের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রতিদিন বাগদা ও গলদা চিংড়ির রেনুপোনা পাচারে ব্যাপক চিত্র চোখে পড়ে। তবে যত পরিমাণ পাচার হয় তার অতি নগন্য জব্দ হয়। বরিশালে রেনুপোনা পাচারের পয়েন্টগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- বরিশালের একতলা লঞ্চঘাট, তালতলী ও বেলতলা খেয়াঘাট, বালুরমাঠ, নেহালগঞ্জ, লাহারহাট ফেরীঘাট, গোমা ফেরিঘাট, গলাচিপা ফেরিঘট।

একএকটি পোনা ষাট পয়সায় কিনেছেন তারা। বরিশাল থেকে তারা খুলনা বাগেরহাট পর্যন্ত নিতে পরিবহণ ও বিভিন্ন সেক্টরে বিটমানি দিয়ে প্রতিটি পোনা ১২ থেকে ১৩টাকায় বিক্রি করবেন। প্রতি চালানে তারা আড়াই থেকে পাঁচ লাখ পোনা নিয়ে যায়। তথ্য অনুযায়ী প্রতিদিন প্রায় কোটি টাকার রেনুপোনা পাচার হয় এ অঞ্চল থেকে।এই ব্যাপারে টুলু, মিয়া জানান,প্রশাসন ম্যানেজ করে আমি এই রেনু পোনা পাচার করি।আমাকে ধরার মতো কোনো লোক দেখি না বরিশালে।

যেমনটি টুলু মিয়ারা ম্যানেজ করেন কতিপয় পুলিশ সদস্য, মৎস্য কর্মকর্তা, স্থানীয় প্রভাবশালী। তবে সংশ্লিষ্টরা রেনুপোনা পাচারের সত্যতা স্বীকার করে নিমূর্ল করার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে দাবি করেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, টুলুর হাত ধরে বরিশালে আরো দুজন র্শীর্ষ রেনু চোরাচালানকারীর উঠে আসে। এই দুজন হচ্ছে বরিশাল নগরীর পোর্ট রোডের। এরা দুজন বরিশাল থেকে চোরাকারবারি করেন রেনুপোনা। তবে তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও পাওয়া যায়নি।এব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক টুলুর এক ব্যবসায়ী পার্টনার জানান,বর্তমানে টুলুর রেনুপনা পাচার করছে অন্য রোড দিয়ে। দক্ষিণ অঞ্চলের রেনুপোনার গাড়িগুলো নলছিটি হয়ে সাইটপাকিয়া ফেরি পার হয়ে খুলনায় প্রবেশ করেন।

মৎস্য অধিদপ্তর বরিশাল বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘এই ব্যবসার সঙ্গে রাঘব বোয়ালরা জড়িত। তাদের চাপ উপেক্ষা করে কাজ করা বেশ কঠিন। তারপরও চেষ্টা করে যাচ্ছি। মৎস্য বিভাগের জনবল সংকট, রাতে কাজ করা বেশিরভাগ সময়েই সম্ভব হয় না। বরিশাল রেঞ্জের পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘ রেনুপোনা পাচারের সঙ্গে কেউ কেউ অসাধু পন্থা অবলম্বন করছে। তবে পাচার রোধে চষ্টা করি।’ রেনুপোনার গুরুত্ব রয়েছে বলেই তো মৎস্য আইনে এইটি আহরণই নিষিদ্ধ করা হয়েছে। রেনুপোন বহন তো দূরে থাক, আইনের ব্যাত্যয় হলে আমাদের কর্মকর্তারা অপরাধীদের আইনের আওতায় আনছে।

৫ সিটি করপোরেশনে মেয়র পদে নৌকা প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে আওয়ামী লীগ।

আজ শনিবার বেলা ১১ টায় গণভবনে দলের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভা অনুষ্ঠিত হয়।সভায় সভাপতিত্ব করেন দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের প্রায় অধিকাংশ সদস্যই উপস্থিত ছিলেন। চুলচেরা বিশ্লষণ শেষে এ প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়।

খুলনায় তালুকদার আবদুল খালেক, সিলেটে আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, রাজশাহীতে খায়রুজ্জামান লিটন, বরিশালে আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাত, গাজীপুরে আজমত উল্লাহ খান। বিভিন্ন জরিপের ভিত্তিতে এই প্রার্থীতা চূড়ান্ত করা হয়

 

নিজস্ব প্রতিবেদক || প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা’ নামক শিরোনামে ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি বরিশালের স্থানীয় এক পত্রিকায় একটি বিজ্ঞাপণ দিয়ে নগরীর রুপাতলি নগর প্লাজা মার্কেটের ৬ টি দোকান অবৈধভাবে দখল করে রেখেছে জসিম স্যানেটারি নামক ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের প্রোপাইটার মোঃ জসিম খান।
গত পাঁচ বছর ধরে দোকান মালিককে ভাড়া না দিয়ে কূটকৌশলে দোকানগুলো দখল করে উল্টো দোকান মালিকের কাছে চাঁদা দাবী করছে জসিম।উকিল নোটিশ পূর্বক দোকান ছাড়ার নোটিশ দেয়া হলেও জসিম তা তোয়াক্কা না করে উল্টো দোকান মালিক আব্দুল মান্নান ও তার ডাক্তার ছেলের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে।এমনকি জসিম তাদের উপর হাতুড়ি দিয়ে হামলা চালিয়েছে।
দোকান মালিক আব্দুল মান্নান বলেন,২০১৩ সালে নগরীর রুপাতলী নগর প্লাজা মার্কেটের ৪ টি দোকানের বিপরীতে জামানত বাবদ ৬ লক্ষ টাকা দিয়ে ৩ বছর মেয়াদে জসিম খান নামের এক স্যানিটারী ব্যবসায়ী দোকানগুলো ভাড়া নেয়। পরবর্তীতে ২০১৬ সালে আরো ২টি স্টল জসিমকে দেড় লক্ষ টাকা জামানত বাবদ ৩ বছর মেয়াদে ভাড়া দেয়া হয় সুসম্পর্কের কারণে আমার (দোকান মালিক আব্দুল মান্নান) নগর প্লাজা মার্কেটের সভাপতির দায়িত্ব দেয়া হয় জসিমকে । এবং অনান্য দোকানগুলোর ভাড়াসহ জামানতের টাকা উত্তোলন করত সে।
কিন্তু ২০১৯ সাল থেকে ভাড়াটিয়া জসিম দোকান ভাড়া দেয়া বন্ধ করে দেয়।অনান্য উত্তোলনের টাকার হিসেবেও ব্যাপক গরমিল করে।এর প্রতিবাদসহ সালিশ মিমাংশা করতে গেলে জসিম তার সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে আমার (দোকান মালিক আব্দুল মান্নান) বসতঘরে ঢুকে হামলা চালায়।পরে জসিম স্থানীয় কতিপয় কিছু ব্যক্তির যোগসাজসে আমাকে জামায়াতের নেতার অপবাদ দিয়ে সমাজে হেও পতিপন্ন করার পাঁয়তারা চালায়।এবং পত্রিকায় ওই বিজ্ঞাপন দিয়ে নানা অপকর্ম শুরু করে জসিম।
নগরীর রুপাতলী নগর প্লাজা মার্কেটের একাধিক ব্যবসায়ী বলেন,জসিম স্যানেটারি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের প্রোপাইটার মোঃ জসিম খান ও নগর প্লাজা মার্কেটের মালিক আব্দুল মান্নান এর মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে।জসিম অদৃশ্য ক্ষমতার অপব্যবহার করে এ সব কার্যক্রম সম্পন্ন করছে।
দোকান মালিক আব্দুল মান্নান এর ছেলে ডা. জিয়াউল হক বলেন,গত ২৮/০২/২৩ তারিখে জসিম খান ও তার ভাগিনা নয়ন ও রাশেদ খানসহ ২০/২৫ জন আমার বসতঘরের সামনে এসে বাবা ও আমার ভাইকে হত্যার হুমকি দেয়। ঘটনার আমি কোতয়ালী মডেল থানায় একটি সাধারণ ডাইরী দায়ের করি।এ ঘটনায় জসিম ক্ষিপ্ত হয়ে গত ০১/০৪/২৩ইং তারিখে আমার বাবা আব্দুল মান্নান ও ছোট ভাইকে বেদম মারধর করে।স্থানীয়রা বাবাকে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করে।এবং ছোট ভাই প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে,এই জসিমের বিরুদ্ধে রয়েছে চাঁদাবাজী,প্রতারণা,মারামারি,হত্যার হুমকি ও দোকান দখলসহ একাধিক মামলার চার্জশীটভূক্ত আসামী জসিম ও তার সহযোগী নয়ন,রেজা।দু’পক্ষের মধ্যে টানটান উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জসিম স্যানেটারি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের প্রোপাইটার মোঃ জসিম খানরে ব্যবহৃত মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিলেও বন্ধ পাওয়া যায়।
বরিশাল কোতয়ালি মেডেল থানার অফির্সাস ইনচার্জ (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন,উভয় পক্ষকে নিয়ে থানায় বসা হয়েছিল।কিন্ত কোন সমাধান হয়নি।তারা মামলা নিয়ে রয়েছে।

 

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে নাকাল মানুষ। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি সংকটে এতিমখানার শিশুরাও। মানুষের দান এবং সদকায় চলে এমন এতিমখানাগুলোর শিশুদের জন্য সংকট তৈরি হয়েছে। প্রভাব পড়েছে দান-সদকা করা মানুষের ওপর। কমেছে সহায়তার পরিমাণ। প্রতি বছর রমজানে এ সকল শিশুদের মুখে হাসি ফুটলেও দু’বছর ধরে দেখা যাচ্ছে কষ্টের ছাপ। খেয়ে না খেয়ে কোনোমতে দিন কাটছে এতিম ও দুস্থ শিশুদের। এতিমখানার দায়িত্বরতদের পোহাতে হচ্ছে বেগ।

পলাশপুর রহমানিয়া এতিমখানায় খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, রমজানে বন্ধ নেই এ সকল এতিমখানা। এই দুস্থ এতিম শিশুদের কোথাও যাওয়ার জায়গাও নেই। তবে কিছুসংখ্যক শিশু যাদের বাবা-মা ছাড়া অন্যান্য আত্মীয়-স্বজন আছেন তারা ঈদে গ্রামে যাবে। রমজান মাস কাটবে এতিমখানায়। আর যাদের কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই তারা সারা বছর এই এতিমখানায় দিনযাপন করেন। মাদ্রাসায় পড়াশোনা করে এ সকল শিশুরা। সংকট তৈরি হলে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ তাদের বেতন দিয়ে খাবার এবং পড়াশোনার খরচ চালায়। কিন্তু দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে দায়িত্বপ্রাপ্তদের এ সকল শিশুদের মুখে খাবার জোটাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা ফিরোজি বলেন, এখানে এতিম ও দুস্থ শিশু আছে ৬৫ জন। সবাই এখানে থাকে। সবাইকেই আমাদের খাবারের ব্যবস্থা করতে হয়। এখন নিজেদের চেষ্টায় তাদের খাবার-দাবারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। মানুষের দান সদকার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানগুলো চলে। এসব এতিম শিশুদের চালাতে একটু বেগ পেতে হচ্ছে। এরমধ্যে আবার নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে গিয়েছে। রমজানে তাদের সেহ্‌রি এবং ইফতার যোগাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। সাহায্য প্রয়োজন পরিচালক ফিরোজি ০১৯২৪৬১২৯১৮ বিকাশ