TT Ads

 

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে নাকাল মানুষ। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি সংকটে এতিমখানার শিশুরাও। মানুষের দান এবং সদকায় চলে এমন এতিমখানাগুলোর শিশুদের জন্য সংকট তৈরি হয়েছে। প্রভাব পড়েছে দান-সদকা করা মানুষের ওপর। কমেছে সহায়তার পরিমাণ। প্রতি বছর রমজানে এ সকল শিশুদের মুখে হাসি ফুটলেও দু’বছর ধরে দেখা যাচ্ছে কষ্টের ছাপ। খেয়ে না খেয়ে কোনোমতে দিন কাটছে এতিম ও দুস্থ শিশুদের। এতিমখানার দায়িত্বরতদের পোহাতে হচ্ছে বেগ।

পলাশপুর রহমানিয়া এতিমখানায় খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, রমজানে বন্ধ নেই এ সকল এতিমখানা। এই দুস্থ এতিম শিশুদের কোথাও যাওয়ার জায়গাও নেই। তবে কিছুসংখ্যক শিশু যাদের বাবা-মা ছাড়া অন্যান্য আত্মীয়-স্বজন আছেন তারা ঈদে গ্রামে যাবে। রমজান মাস কাটবে এতিমখানায়। আর যাদের কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই তারা সারা বছর এই এতিমখানায় দিনযাপন করেন। মাদ্রাসায় পড়াশোনা করে এ সকল শিশুরা। সংকট তৈরি হলে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ তাদের বেতন দিয়ে খাবার এবং পড়াশোনার খরচ চালায়। কিন্তু দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে দায়িত্বপ্রাপ্তদের এ সকল শিশুদের মুখে খাবার জোটাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা ফিরোজি বলেন, এখানে এতিম ও দুস্থ শিশু আছে ৬৫ জন। সবাই এখানে থাকে। সবাইকেই আমাদের খাবারের ব্যবস্থা করতে হয়। এখন নিজেদের চেষ্টায় তাদের খাবার-দাবারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। মানুষের দান সদকার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানগুলো চলে। এসব এতিম শিশুদের চালাতে একটু বেগ পেতে হচ্ছে। এরমধ্যে আবার নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে গিয়েছে। রমজানে তাদের সেহ্‌রি এবং ইফতার যোগাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। সাহায্য প্রয়োজন পরিচালক ফিরোজি ০১৯২৪৬১২৯১৮ বিকাশ

TT Ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *