নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অক্সিজেনের অভাবে করোনা অাক্রান্ত রোগীর মৃত্যুর ঘটনায় হামলা চালিয়েছেন রোগীর স্বজনরা। গতকাল বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শেরে বাংলা মেডিকেল হাসাপাতালে করোনা ইউনিটের তৃতীয় তলার আইসিইউতে এ ঘটনা ঘটে। রোগীর স্বজনদের দাবি, অক্সিজেন সংকটের কারণে রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া চিকিৎসক ও নার্সরা সংকটাপন্ন ওই রোগীর সুচিকিৎসায় দায়িত্বশীল আচরণ করেননি।এ ঘটনায় ওই রোগীর চার স্বজনকে আটক করে কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ। তবে পরবর্তীতে ক্ষমা চেয়ে মুচলেকা দেওয়ায় তাদের ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানান কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরুল ইসলাম।শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত ১০ জুলাই রাতে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার ধানখালী এলাকার বাসিন্দা মনিরুজ্জামান (৪০) করোনা উপসর্গ নিয়ে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ভর্তি হন। তার অক্সিজেন স্যাচুরেশন স্বাভাবিকের চেয়ে নিচে ছিল। গত ১৫ জুলাই রোগীর অবস্থার আরও অবনতি হলে মনিরুজ্জামানকে করোনা ওয়ার্ডের আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৭ জুলাই বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে তার মৃত্যু হয়। এতে রোগীর তিন-চারজন স্বজন ক্ষিপ্ত হয়ে আইসিইউর ভেন্টিলেটর ও হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা মেশিনের ওপর হামলা চালায় ও হাত দিয়ে আঘাত করেন। এতে হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা মেশিনটি ঠিক থাকলেও ভেল্টিলেটরটি বন্ধ হয়ে যায়।
তবে মারা যাওয়া রোগীর ভাই হাফিজুর রহমান অভিযোগ করে বলেন, হাসপাতালে শুরু থেকেই চিকিৎসক ও নার্সরা ঠিকভাবে রোগীর চিকিৎসা দিচ্ছিলেন না। যেকোনো পরামর্শের জন্য গিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়েছে। আমার ভাইয়ের অবস্থা খারাপ হওয়ার পর ডাক্তার ও নার্সদের বারবার জানানো হলেও তারা ভ্রুক্ষেপ করেননি। এমনকি আইসিইউতে নিয়ে আসার পর থেকেও তার চিকিৎসা তেমন করেননি। আমরা ৩টার দিকে বারবার কথা বলার চেষ্টা করেছি ডাক্তারের সঙ্গে, কিন্তু ডাক্তার পাইনি। এছাড়া ভেল্টিলেটর ও হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা ঠিকভাবে কাজ করছিল না। মূলত আমার ভাই অক্সিজেনের অভাবে মারা গেছে।
বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিট প্রধান ডা. সাইফুল ইসলাম বলেন, করোনা ইউনিটে একজন রোগীর মৃত্যু নিয়ে স্বজনরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে তাৎক্ষণিক প্রশাসনকে জানানো হয়। পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
তিনি আরও বলেন, আইসিইউর ক্ষতিগ্রস্ত ভেল্টিলেটর ও হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা সর্ম্পকে জেলা প্রশাসক এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যবস্থা স্বাভাবিক রয়েছে।কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরুল ইসলাম জানান, করোনা ইউনিটে হামলার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে চারজনকে প্রাথমিকভাবে আটক করে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে। তবে স্বজনরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে মুচলেকা দিলে মানবিক বিবেচনায় তাদের ছেড়ে দেয় পুলিশ।
চট্টগ্রামের পাহাড়তলীতে অভিযান চালিয়ে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৬ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তাদের কাছ থেকে ১টি টিপ ছুরি, ২টি চাপাতি, ১টি লোহা কাটার ব্লেড, ২টি লোহার পাইপ, ১টি স্ক্রুড্রাইভার উদ্ধার করা হয়।
শনিবার তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে শুক্রবার পাহাড়তলী থানার ধুমকুল ব্রিজ এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পাহাড়তলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাসান ইমাম।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- কুমিল্লার মুরাদনগর থানার আলীরচর গ্রামের মৃত সোবেদ আলীর ছেলে মো. নাসির উদ্দিন (৪৫), মো. কালামের ছেলে মো. লিটন (২৮), আলেক মিয়ার ছেলে মো. আলাউদ্দিন (৩৯), কক্সবাজারের রামুর চর এলাকার মৃত সামশুল আলমের ছেলে মো. ইয়াসিন (৩৪), বরিশাল সদর উপজেলার রাজারচর এলাকার মৃত ফরিদ হাওলাদারের ছেলে নূর আলম ওরফে সুমন ও কুমিল্লার তিতাস থানার মাসুমপুর কালাগাজী বাড়ির মৃত জহুর আলীর ছেলে আলী আহমদ (৩৫)।
ওসি হাসান ইমাম বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ধুপকুল এলাকায় অভিযান চালিয়ে আন্তঃজেলা ডাকাতদলের ৬ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত ১টি টিপ ছুরি, ২টি চাপাতি, ১টি লোহা কাটার ব্লেড, ২টি লোহার পাইপ, ১টি স্ক্রুড্রাইভার উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরও বলেন, গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ডাকাতি প্রস্তুতি, অস্ত্র, চুরিসহ একাধিক মামলা রয়েছে। তারা আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সক্রিয় সদস্য।
জিজ্ঞাসাবাদে তারা কুমিল্লা, ফেনী, চট্টগ্রাম জেলা ও মহানগর এলাকার ডাকাতদলের সদস্যদের সাথে সমবেত হয়ে বিভিন্ন মহাসড়কে ও বাসা-বাড়িতে ডাকাতি করে বলে স্বীকার করে। পরে আসামিদের বিরেুদ্ধে মামলা দায়ের করে আদালতে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান ওসি।
শামীম আহমেদ : গভীর রাতে ওষুধের দোকানের টিনের চালা কেটে প্রবেশ করে ওষুধ চুরি করে পালানোর সময় চোরাইকৃত বিপুল পরিমান ওষুধসহ দুই চোরকে আটক করেছে রাত্রীকালিন টহলে থাকা পুলিশ সদস্যরা।
শনিবার দুপুরে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে গৌরনদী মডেল থানার ওসি আফজাল হোসেন জানান, আটককৃতরা হলো-যশোর কোতয়ালী থানা এলাকার তৈয়ব আলী কাজীর পুত্র খোকন কাজী ও ভোলার দৌলতখান এলাকার সিদ্দিক মাঝির পুত্র রুবেল মাঝি।
ওসি আরও জানান, শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে গৌরনদী বন্দরের খান ও মদিনা ফার্মেসীতে দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা ঘটে। চোরাইকৃত বিপুল পরিমান ওষুধ নিয়ে আটককৃতরা পালানোর সময় টহল পুলিশের সদস্যরা চোরাইকৃত ওষুধসহ ওই দুই ব্যক্তিকে আটক করে।
এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের পর আটককৃতদের দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
শামীম আহমেদ : থানায় দায়ের করা ধর্ষণ মামলা থেকে রেহাই পেতে অতিগোপনে ধর্ষিতাকে বিয়ে করেছে ধর্ষক কাওসার সরদার।
বিষয়টি শনিবার দুপুরে ছড়িয়ে পরলে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনাটি জেলার গৌরনদী উপজেলার আশোকাঠী গ্রামের।
শনিবার দুপুরে বিয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে ওই ছাত্রী জানান, গত কয়েকদিন পূর্বে মাহিলাড়া ইউনিয়নের নিকাহ রেজিষ্টারের কাছে গিয়ে চার লাখ টাকা দেনমোহরের বিনিময়ে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন।
বিয়ের সময় মাহিলাড়া ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত ইউপি সদস্য সলেমান মৃধা, গ্রাম্য মাতুব্বর জব্বার সরদারসহ উভয় পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, নার্সিং পড়ুয়া কলেজ ছাত্রীকে বিয়ের প্রলোভনে একাধিকবার ধর্ষণের অভিযোগে আশোকাঠী গ্রামের প্রবাসী হাসান সরদারের পুত্র ওষুধ ব্যবসায়ী কাওসার সরদারের বিরুদ্ধে গত ২৯ জুন গৌরনদী মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী ওই ছাত্রী।
এ বিষয়ে গৌরনদী মডেল থানার ওসি আফজাল হোসেন জানান, বিয়ের বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে মামলার আসামি কাওসার সরদারকে গ্রেফতারের জন্য পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
থানা সূত্রে জানা যায়, গতকলা শুক্রবার বরিশাল নগরীর রুইয়ার পোল এলাকায় চেকপোস্ট বসান এয়ারপোর্ট থানার একটি দল।
বিকেল তিনটার দিকে চেকপোস্টে তল্লাশিকালে দুইজনকে চব্বিশ (২৪) বোতল ফেন্সিডিলসহ আটক করেন তারা।
আটককৃতরা হলেন, যশোর জেলার শার্শা উপজেলার উলাশি এলাকার মাহাতাব উদ্দিনের স্ত্রী আমিনা খাতুন (৪০) ও কাউনিয়া মতাসার এলাকার আনিস বেপারির ছেলে সজল বেপারি(২৪)।
আটক অভিযানে অংশ নেয় এয়ারপোর্ট থানার এস আই সাইদুল হক সর্দার, এএসআই আউয়াল, এএসআই জব্বার, এএসআই রায়হানুর রহমানসহ ৮/১০ জনের একটি দল।
এবিষয়ে এস আই সাইদুল বলেন, মতাসার সজল বেপারি দীর্ঘদিন যাবত বরিশালে ফেন্সিডিলের ব্যবসা করে আসছেন এর আগেও তিনি একাধিকবার আটক হয়েছেন।
আটককৃতদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে বাদী হয়ে এয়ারপোর্ট থানায় মামলা দায়ের করেছেন এস আই সাইদুল হক সর্দার।
জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পেলেন আশোকাঠির হালিম ইঞ্জিনিয়ারের ছেলে সুমন মোল্লা। জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ২০১৬ সনে কাজ শুরু করলেও, সম্প্রতি জতিসংঘের মহাসচিব তাকে জাতিসংঘের দীর্ঘ মেয়াদী স্থায়ী আন্তর্জাতিক কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দান করেন।
কনিষ্ঠতম বাংলাদেশি হিসেবে আন্তর্জাতিক কর্মকর্তা হিসেবে দীর্ঘ মেয়াদী নিয়োগ প্রাপ্তিতে বাংলাদেশ মিশন তাকে অভিনন্দন জানায়।
বর্তমানে তিনি দক্ষিণ সুদানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী অপরাধী শনাক্ত করা দলের দলনেতা হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পা রাখার পূর্বে তিনি ‘সেভ দ্য চিলড্রেন ইন্টারন্যাশনাল’ ও ‘জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য সংস্থ্যা’ তে কর্মরত ছিলেন।
গৌরনদীতে শিক্ষার্থী ছিলেন আশোকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও পালরদী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে, পরবর্তীতে টেলিযোগাযোগ, কম্পিউটার সায়েন্স ও কৃত্রিম বুদ্ধমত্তা নিয়ে উচ্চতর ডিগ্রী লাভ করেন একাধিক দেশি ও বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। কর্মস্থল দক্ষিণ সুদানেই তার বসবাস তবে তার স্ত্রী ও মেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করেন।
মো:রাজিবুল হক(বরগুনা জেলা সংবাদদাতা):
প্রথম স্ত্রীকে হত্যার দায়ে ফাঁসির দণ্ড মাথায় নিয়ে ২০০৮ সালের ১৮ নভেম্বর থেকে কনডেম সেলে বন্দি কুষ্টিয়ার কুমারখালীর স্বপন কুমার বিশ্বাস। নিম্ন আদালতের ফাঁসির রায় হাইকোর্টেও বহাল থাকায় এর বিরুদ্ধে করা আপিল আবেদন আপিল বিভাগে বিচারাধীন। এ অবস্থায় কারাগার থেকে তাঁর মামলাটি পরিচালনার জন্য এক আবেগঘন চিঠি লেখেন দেশবরেণ্য ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি খন্দকার মাহবুব হোসেনের কাছে। চিঠি পেয়ে মাহবুব হোসেন সিদ্ধান্ত নেন, বিনা পয়সায় ওই আসামির মামলা পরিচালনা করবেন। করলেনও তা-ই। আর এ মামলায় শুনানি শেষে গতকাল সোমবার স্বপনের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আপিল বিভাগ।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ছয় বিচারপতির বেঞ্চ এ রায় দিয়েছেন। একই সঙ্গে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরো ১৫ দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। রায়ের পর স্বপন কুমারকে অবিলম্বে কনডেম সেল থেকে বের করে সাধারণ সেলে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি তাঁকে সাজার ক্ষেত্রে রেয়াতসংক্রান্ত আইনের সব সুবিধা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
স্বপন কুমারের পক্ষে বিনা পয়সায় মামলা পরিচালনাকারী খন্দকার মাহবুব হোসেনকে সহযোগিতা করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। আসামিপক্ষে রাষ্ট্রের নিযুক্ত আরেক আইনজীবী ছিলেন হাসিনা আক্তার। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ।
এদিকে খন্দকার মাহবুব হোসেনকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন বলেছেন, ‘আপনার এই কার্যক্রম আমরা লিখিত রায়ের মধ্যে উল্লেখ করব।’ প্রধান বিচারপতি এ রকম বিনা পয়সায় আরো মামলা পরিচালনার জন্য খন্দকার মাহবুব হোসেনের প্রতি আহবান জানান। জবাবে মাহবুব হোসেন বলেছেন, আদালত দায়িত্ব দিলে তিনি এ রকম মামলা করতে রাজি আছেন।


